রাস্তা
শায়িত মেরী। জন্ম খুলে দিচ্ছে বুক
রাশি রাশি ধান... পাহাড় পেরোলে নদী
গুহামুখে কেউ জ্বেলে দিল আগুন
রাশি রাশি ধান... পাহাড় পেরোলে নদী
গুহামুখে কেউ জ্বেলে দিল আগুন
বিভাজিকা ভেঙে আস্তে আস্তে
পেলব স্তন ধরে উঠে আসছে যীশু...
পেলব স্তন ধরে উঠে আসছে যীশু...
ধর্ম
আয়নার সামনে
পরস্পর বিপরীত অবস্থানে দাঁড়ানো বস্তু
একটি নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে দ্যাখে
বিক্ষিপ্ত মাধ্যমের প্রয়োগ কৌশলে
প্রত্যেকেই ভীষণরকমের কুৎসিত আর দৈর্ঘ্যে ছোট
সে নিজে ছাড়া..
উলটো দিকে দাঁড়ানো প্রতিবিম্ব দ্যাখে
বস্তু থেকে খুলে যাচ্ছে
একে একে জোব্বা, আলখাল্লা, পাগড়ি, ধুতি...
অথচ কেউ তারা খুঁজে পাচ্ছে না রেটিনার প্রকৃত অবস্থান
আলো বুঝতে পারছে না সে ঠিক
কোন দিক প্রতিফলিত করবে...
পরস্পর বিপরীত অবস্থানে দাঁড়ানো বস্তু
একটি নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে দ্যাখে
বিক্ষিপ্ত মাধ্যমের প্রয়োগ কৌশলে
প্রত্যেকেই ভীষণরকমের কুৎসিত আর দৈর্ঘ্যে ছোট
সে নিজে ছাড়া..
উলটো দিকে দাঁড়ানো প্রতিবিম্ব দ্যাখে
বস্তু থেকে খুলে যাচ্ছে
একে একে জোব্বা, আলখাল্লা, পাগড়ি, ধুতি...
অথচ কেউ তারা খুঁজে পাচ্ছে না রেটিনার প্রকৃত অবস্থান
আলো বুঝতে পারছে না সে ঠিক
কোন দিক প্রতিফলিত করবে...
গাছ
শিকড় বিছিয়ে আগলে রাখে মাকে
দুচোখে নামে বোধিবৃষ্টি
পায়েসের গন্ধে ভরে ওঠে
সুজাতার ঘটি- বাটির সংসার...
নদী
স্নান শেষে উঠে আসে
পৃথিবীর সব বর্ণমালা
স্বচ্ছতোয়া গর্ভের ভেতরে
যা কিছু ভেসে যায়
তাকেই কবিতা বলে জেনেছি...
পৃথিবীর সব বর্ণমালা
স্বচ্ছতোয়া গর্ভের ভেতরে
যা কিছু ভেসে যায়
তাকেই কবিতা বলে জেনেছি...
রোদ্দুর
তরকারি নেই..
ভাতে মেখে অনায়াসে
খাওয়া যায় গরম গরম রোদ...
ভাতে মেখে অনায়াসে
খাওয়া যায় গরম গরম রোদ...
সূর্য
রোদ দেখলেই
বুড়ো প্রজাপতির
পূর্বজন্মের কথা মনে পড়ে
বিকেলের সুতোয় সে একদিন
সূর্যকে ঘুড়ির মত উড়িয়েছিল
পূর্বজন্মের কথা মনে পড়ে
বিকেলের সুতোয় সে একদিন
সূর্যকে ঘুড়ির মত উড়িয়েছিল
মৃত দেহ
জানলা দিয়ে
নদী ছুটছে...
একতারায় দুলছে শরীর
নদী ছুটছে...
একতারায় দুলছে শরীর
মাঝে মাঝে হুইসল
একটা তারের মান্দাসে
ভাসতে ভাসতে
আনুপাতিক হারে
দু-ফাঁক হয়ে যাচ্ছে রেললাইন।
একটা তারের মান্দাসে
ভাসতে ভাসতে
আনুপাতিক হারে
দু-ফাঁক হয়ে যাচ্ছে রেললাইন।
0 comments:
Post a Comment