শালিখের ও ছুটকো শব্দেরা
৪
যে কোনো মেলোড্রামা থেকে ওঠো
চিৎকার, তোমার দু'পায়ে জড়িয়ে আছে
বেলো চেলো, আর কাবাবচিনির দাগ মুছে ওঠো...
ইঁয়াহা তেরি নজর.... পিরিচের ওপরে তিরছি
ড্রামা শালিখেরা ভাঙে উপার্জনের ঘর, ওঠো
তোমায় জড়িয়ে আছে কালো আর বিপরীত কাল
চিৎকার, তোমার দু'পায়ে জড়িয়ে আছে
বেলো চেলো, আর কাবাবচিনির দাগ মুছে ওঠো...
ইঁয়াহা তেরি নজর.... পিরিচের ওপরে তিরছি
ড্রামা শালিখেরা ভাঙে উপার্জনের ঘর, ওঠো
তোমায় জড়িয়ে আছে কালো আর বিপরীত কাল
অথচ শালিখের কালে নষ্ট ধর্মীয় গান ফাঁকে আসে
কাবাবের ফাঁকেফাঁকে কাগজের ধর্মীয় গ্রন্থ পড়া যায়
ওঠো অন্ধকার, ওঠো নিশ্চুপ সংলাপ হয়ে
কাবাবের ফাঁকেফাঁকে কাগজের ধর্মীয় গ্রন্থ পড়া যায়
ওঠো অন্ধকার, ওঠো নিশ্চুপ সংলাপ হয়ে
৫
সেইভাবে তীক্ষ্ণতা তোমার মাথার ভেতর
ঘোলাটে অথচ অক্ষরহীন শুয়ে থাকে এবং
তাদের ঠোঁটের ওপর ওঠা হয়, ছবির মতো, লেন্স
থেকে বেড়ে যায় শালিখের চাহনি অথবা
বার্ড আই... তীরের মত শুধু চোখে পড়ে, শুধু মুখে পড়ে
ডানাকাটা ছায়া, আর ছইয়ের ঘর শুধুই
সংকেতময়, মাংসের ওপর রাখা
তীক্ষ্ণ পালক। আর ঘাড় গুঁজে ছোট হওয়া
ছবি ও চাহনি তাপ ও প্রকার, ভেদ হওয়া মাংস
ঘোলাটে অথচ অক্ষরহীন শুয়ে থাকে এবং
তাদের ঠোঁটের ওপর ওঠা হয়, ছবির মতো, লেন্স
থেকে বেড়ে যায় শালিখের চাহনি অথবা
বার্ড আই... তীরের মত শুধু চোখে পড়ে, শুধু মুখে পড়ে
ডানাকাটা ছায়া, আর ছইয়ের ঘর শুধুই
সংকেতময়, মাংসের ওপর রাখা
তীক্ষ্ণ পালক। আর ঘাড় গুঁজে ছোট হওয়া
ছবি ও চাহনি তাপ ও প্রকার, ভেদ হওয়া মাংস
তবু উড়ালের নীচে প্রতিটা পুলের ওপর
জমে থাকে রাত এবং শালিখের প্রাকার
জমে থাকে রাত এবং শালিখের প্রাকার
৬
"- আমরা কি শুধুই অশ্রুগান গাইছি,
কথা বলছি বেদনাভাষায়?" - শংকর লাহিড়ী
কথা বলছি বেদনাভাষায়?" - শংকর লাহিড়ী
এমনভাবে শুরু করা হয় প্রতিটা কথোপকথন,
শব্দ, আর বিরতি
ট্রান্সমিটার থেকে খোঁয়াড়ের দিকে চলে গেছে
যে টানা দুর্মুখ রাস্তা সেখানে থাকা হয় তাদের
পথ গেছে ওই পুরোনো রডের দিকে, যার মুখে বাঁধা নতুন
প্রিপারেশান... তবুও তো দাঁত ঝলসায়, কথার বিরতিতে
শান দিয়ে ওঠে চুমুর বাইরে
খোলামেলা প্লেটের বারান্দায় আসে, জিভের সাথে
চিনে নেয় নদী অন্ধকার একাংশ
আর প্রাণীকূল, ওই ঝোপের ওপাশে, বস্তির বাইরে
করগেটেড টিনের নীচে শ্বাপদসংকুল বাজনা বাজে
তাপ পাওয়া শিকে... অথচ তাদের মধ্যে জেগে ওঠে
প্রতিটা টুইঙ্কলিং তারাই অশ্রুভাষার কথা হয়
এবং বেদনাগানে তারা ঢুকে পড়ে মুখগহ্বরে
শব্দ, আর বিরতি
ট্রান্সমিটার থেকে খোঁয়াড়ের দিকে চলে গেছে
যে টানা দুর্মুখ রাস্তা সেখানে থাকা হয় তাদের
পথ গেছে ওই পুরোনো রডের দিকে, যার মুখে বাঁধা নতুন
প্রিপারেশান... তবুও তো দাঁত ঝলসায়, কথার বিরতিতে
শান দিয়ে ওঠে চুমুর বাইরে
খোলামেলা প্লেটের বারান্দায় আসে, জিভের সাথে
চিনে নেয় নদী অন্ধকার একাংশ
আর প্রাণীকূল, ওই ঝোপের ওপাশে, বস্তির বাইরে
করগেটেড টিনের নীচে শ্বাপদসংকুল বাজনা বাজে
তাপ পাওয়া শিকে... অথচ তাদের মধ্যে জেগে ওঠে
প্রতিটা টুইঙ্কলিং তারাই অশ্রুভাষার কথা হয়
এবং বেদনাগানে তারা ঢুকে পড়ে মুখগহ্বরে
অসাধারণ কবিতা শুভ ভালো খারাপের আওতায় নেই এই কবিতা
ReplyDelete