• ফ্রেশ ফ্লেশ


    অবাক নয়, সবাক হয়েছেন এখানে কিছু নবীন কবি। তারুণ্যের প্রাচুর্য এবং স্নিগ্ধতায় টাটকা কবিতার আস্বাদ। নতুন কবিদের হাতে বাক ১১২-এর ভার। এই আবহে আপনিও নতুন করে ফ্লেশের ফ্রেশনেসের সাক্ষ্মী হয়ে যান।

  • সম্ভাবনা


    যা প্রায় সম্ভব না, তা করার ক্ষমতা ? উঁহু। যা প্রায় সম্ভব না, তা করার প্রবল ইচ্ছে এবং প্রবল উপায়। সম্ভাবনা কুঁড়ি নয়, যে ফুল হয়ে ফুটবে এক দিন। বারুদ, যে কোনদিন দহন সম্ভব। বাক ১১২ এর সম্ভাবনা চিনে নিন, প্রিয় ও অপ্রিয়।

  • স্বাগত সাক্ষাত


    প্রত্যেক কবিতার সাথে এগিয়ে এসে সাক্ষাত করার উপায় তো আন্তর্জাল দিয়েছে। আর ইচ্ছেটা আপনার। আপনি স্বাগত, পাঠক।

  • “সোনার হরিণ”


    সন্ধান করুন। বাক ১১২ – তে। শুভ মৃগয়া।


    স্লাইডে ব্যবহিত ছবি ঋণ- রেনেসাঁ

Monday, July 17, 2017

শুভ আঢ্য

শালিখের ও ছুটকো শব্দেরা 

যে কোনো মেলোড্রামা থেকে                ওঠো
চিৎকার, তোমার দু'পায়ে জড়িয়ে আছে
বেলো             চেলো, আর কাবাবচিনির দাগ মুছে ওঠো...
ইঁয়াহা তেরি নজর....              পিরিচের ওপরে তিরছি
ড্রামা                                 শালিখেরা ভাঙে উপার্জনের ঘর, ওঠো
তোমায় জড়িয়ে আছে কালো আর বিপরীত কাল

অথচ শালিখের কালে              নষ্ট ধর্মীয় গান ফাঁকে আসে
কাবাবের ফাঁকেফাঁকে কাগজের ধর্মীয় গ্রন্থ পড়া যায়
ওঠো              অন্ধকার, ওঠো নিশ্চুপ সংলাপ হয়ে


সেইভাবে তীক্ষ্ণতা তোমার মাথার ভেতর
ঘোলাটে অথচ অক্ষরহীন           শুয়ে থাকে       এবং
তাদের ঠোঁটের ওপর               ওঠা হয়, ছবির মতো, লেন্স
থেকে বেড়ে যায় শালিখের চাহনি                    অথবা
বার্ড আই... তীরের মত শুধু চোখে পড়ে,            শুধু মুখে পড়ে
ডানাকাটা ছায়া, আর ছইয়ের ঘর                              শুধুই
সংকেতময়, মাংসের ওপর রাখা
তীক্ষ্ণ              পালক। আর ঘাড় গুঁজে ছোট হওয়া
ছবি ও চাহনি                        তাপ ও প্রকার, ভেদ হওয়া মাংস

তবু উড়ালের নীচে প্রতিটা পুলের                     ওপর
জমে থাকে রাত এবং শালিখের প্রাকার


"- আমরা কি শুধুই                 অশ্রুগান গাইছি,
কথা বলছি বেদনাভাষায়?"  - শংকর লাহিড়ী

এমনভাবে শুরু করা হয় প্রতিটা কথোপকথন, 
শব্দ, আর বিরতি
ট্রান্সমিটার থেকে খোঁয়াড়ের দিকে চলে গেছে
যে টানা দুর্মুখ রাস্তা                 সেখানে থাকা হয় তাদের
পথ গেছে ওই পুরোনো রডের দিকে, যার মুখে বাঁধা নতুন
প্রিপারেশান... তবুও তো দাঁত ঝলসায়, কথার বিরতিতে
শান দিয়ে ওঠে                     চুমুর বাইরে
খোলামেলা প্লেটের বারান্দায় আসে, জিভের সাথে
চিনে নেয় নদী                      অন্ধকার একাংশ
আর প্রাণীকূল, ওই ঝোপের ওপাশে, বস্তির বাইরে
করগেটেড টিনের নীচে শ্বাপদসংকুল বাজনা বাজে
তাপ পাওয়া শিকে... অথচ তাদের মধ্যে জেগে ওঠে
প্রতিটা টুইঙ্কলিং তারাই                      অশ্রুভাষার কথা হয়
এবং বেদনাগানে                             তারা ঢুকে পড়ে মুখগহ্বরে




My Blogger Tricks

1 comment:

  1. অসাধারণ কবিতা শুভ ভালো খারাপের আওতায় নেই এই কবিতা

    ReplyDelete